কিশোরগঞ্জ সদরে ১৬ , নতুন শনাক্ত ৪২

শুক্রবার (১২ জুন) পাওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী এ পর্যন্ত জেলার ১৩ উপজেলায় ৮৫৫ জনের শরীরে ধরা পড়েছে করোনা। মারা গেছেন ১৭ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২৭৫ জন।

জেলায় নতুন করে ৪২ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার ১৬ জন, হোসেনপুর উপজেলায় ১ জন, করিমগঞ্জ উপজেলায় ৪ জন, তাড়াইল উপজেলায় ৩ জন, পাকুন্দিয়ায় উপজেলায় ২ জন, কটিয়াদী উপজেলায় ৫ জন, বাজিতপুর উপজেলায় ৭ জন, ইটনা উপজেলায় ২ জন ও অষ্টগ্রাম উপজেলায় ২ জন রয়েছেন।

সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানান, কিশোরগঞ্জ জেলা থেকে শনিবার (৬ জুন) সংগৃহীত ৩২৪ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য মহাখালীর ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ (আইপিএইচ) এ পাঠানো হয়েছিল। এর মধ্যে ১৯৮ জনের নমুনার রিপোর্ট বৃহস্পতিবার (১১ জুন) পাওয়া যায়।

বাকি ১২৬ জনের রিপোর্ট পেন্ডিং ছিল। এই ১২৬ জনের নমুনার মধ্যে ২টি ইনভেলিড হয়ে যায়। বাকি ১২৪টি নমুনার মধ্যে নতুন করে ২ জনের পজেটিভ এবং ১২২ জনের নেগেটিভ এসেছে।

উপজেলাওয়ারী হিসাবে, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার ১২৬ জন, হোসেনপুর উপজেলার ১৭ জন, করিমগঞ্জ উপজেলায় ৬৫ জন, তাড়াইল উপজেলায় ৬২ জন, পাকুন্দিয়ায় উপজেলায় ৩৮ জন, কটিয়াদী উপজেলায় ৩৭ জন, কুলিয়ারচর উপজেলায় ৩৭ জন, ভৈরব উপজেলায় ৩৪৯ জন, নিকলী উপজেলায় ১২ জন, বাজিতপুর উপজেলায় ৫৭ জন, ইটনা উপজেলায় ২৩ জন, মিঠামইন উপজেলায় ২৬ জন ও অষ্টগ্রাম উপজেলায় ৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

তাদের মধ্যে ১৭ জন মৃত ব্যক্তি রয়েছেন। উপজেলাওয়ারী হিসেবে, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার ৪ জন, হোসেনপুর উপজেলার ১ জন, করিমগঞ্জ উপজেলার ২ জন, কটিয়াদী উপজেলার ১ জন, কুলিয়ারচর উপজেলার ১ জন, ভৈরব উপজেলার ৬ জন, বাজিতপুর উপজেলার ১ জন ও মিঠামইন উপজেলার ১ জন মৃত ব্যক্তি রয়েছেন।

দৈনিক আমার বাংলাদেশ

দৈনিক আমার বাংলাদেশ