স্বাধীনতা – জামাল উদ্দনি জীবন
টকটকে লাল রঙ তখনও হাতে লগেে শশিুর কান্না
রক্তরে স্রোতে বাংলার উদ্যানে বয়ছেলি বান র্সবত্র জুড়ে
মুক্তরি নশোয় নতুনরে আর মাথা উঁচু করে বাঁচার আশা
তখনও বুকে ছলি লক্ষ্য একটাই নশিি হবে ভোর এবার।।
রক্তমি লাল আভা জড়ানো সবুজরে শস্য জমনি আমার
স্বামী হারা স্ত্রী ভাই হারা বোন পতিামাতা হারানো সন্তান
বোনরে সম্ভ্রম হারাতে প্রস্তুত হয়ে থাকা সন্তান হারানো মায়রে অপক্ষো
জাত র্ধম র্বণরে ভদোভদে ভুলে নর্দিষ্টি একটি ভূখন্ডরে জন্য অস্ত্র ধরা।।
ত্রশি লক্ষ শহীদরে রক্তরে বনিমিয়ে র্অজতি একটি পতাকা আমাদরে
বীরাঙ্গনা, মুক্তযিোদ্ধার, শহীদ পরবিার, রাস্তার পাশে দাঁড়য়িে থাকে হায়
হায়নো দোসর দালাল রাজাকার মনরে সুখে তাদরে আঁখি জল ঝরায়
জীবনরে বনিমিয়ে দশেকে স্বাধীন করে কি পলোম আমরা কাকে বল।ি।
পঁয়তাল্লশি বছর হয়ছেে পার পাইনি আজো আমার প্রাপ্য ন্যায্য অধকিার?
গোলামি করবো না বলে সব হারয়িে যুদ্ধ করে এনছেি একটি পতাকা
বুকরে রক্তে নাম লখেছেি বাংলাদশে এটাই কি ছলি আমার অপরাধ?
গোলামরি বড়োজালে বন্দি স্বদশে আমার অনাহারে র্অধ হারে কাঁটে দনি।।
কি পয়েছেি আমরা স্বাধীন হয়ওে পরাধীনতার বৃত্তে আষ্টে পৃষ্ঠে ঘোড়া ঘুড়ি
দুঃখে কষ্টে ঘৃণায় উঁচু শরি মোর অবনত হায় মা বোনরা দ্বারে দ্বারে লাঞ্চতি হয়
রক্ষক যখন ভক্ষকরে আসনে বসে দখোয় তার স্বরুপ চত্রি খানি নর্বিাক আমি
কোথায় কার কাছে বলি এতটাই গ্লানি প্রাণ দয়িে এনছেি বাংলায় কবতিা।।
লখিতে পারি গান গল্প ছড়া বলতে পারি মধুর ডাকে মন ভােরে মায়রে ডাক
হৃদয় উজাড় করা প্রাণরে সুরে উড়ে আজো বজিয় নশিান সবুজরে বুকে লাল
হয়ছেে মুক্ত স্বাধীন আমার মাতৃভূমি লখিবো মোরা কবতিার সবতিা সকলে
রক্ত দয়িে জোয়ানরো হয়ছেে মহান নারীরা বীরাঙ্গনা তোমাদরে ভুলবনা।।
স্বাধীনতা প্রাণ দয়িে এনছেি তোমায় জীবন দয়িে রাখবো ধরে সকলে মলিে
কোন কছিুর বনিমিয়ে তোমাকে দবেনা হারাতে আমাদরে কাছ থকেে
সহস্র কোটি ছালাম বীর শহীদরে প্রতি যারা মোদরে করে গলেে এ দান
বাংলাদশে সারা বশ্বিে একটি নাম দবেনাতো ম্লান হতে এ দশেরে সম্মান।।
জামাল উদ্দনি জীবন,মোহাম্মাদপুর ঢাকা।