বাজিতপুরে পার্চিং পদ্ধতিতে ধানক্ষেতে পোকামাকড় হতে রক্ষা পাওয়ার কৌশল
বাজিতপুর (কিশোরগঞ্জ) সংবাদ দাতা : কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপÍরের অধীনে এবছর ১০ হাজার ৫শত হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষাবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় হালিমপুর ইউনিয়নের সুজাতপুর ইরি-বোরো জমিতে পার্চিং পদ্ধতিতে জমিগুলোর মধ্যে বড় বড় খুঁটি দিয়ে পাখিঁ বসে জমির পোঁকামাকড় মুক্ত করলে জমির ফসল প্রতি হেক্টরে ৮০ থেকে ১২০ মন ধান ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিন গেলে কয়েক জন কৃষক জানান, এ পদ্ধতি এ অঞ্চলে নতুন কৌশল। তারা এ পদ্ধতি অবলম্বন করে অনেক লাভবান হচ্ছেন। এ উৎসব পরিবেশে এ অঞ্চলে প্রায় কয়েক লাক্ষ টন ধান উৎপাদন হবে বলে আশা করছেন ।এ সময় উপস্থিত ছিলেন অত্র অঞ্চলের কয়েকশত কৃষক, সাংবাদিক এবং উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা এবি এম রকিবুল হাসান, সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার উদ্দিন ফকির, বাজিতপুর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সানমুন হাসান বিপ্লব, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান প্রমূখ ।
বাজিতপুরের উন্নত জাতির বাদাম চাষ করলেন শতাধিক কৃষক, লাভের আশা করছেন ।
বাজিতপুর (কিশোরগঞ্জ) সংবাদদাতা;
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপÍরের অধীনে এবছর হালিমপুরের ডুলিরচর, ডুবিপাথর সহ অত্র অঞ্চলের কয়েকশ কৃষক ৫০ হেক্টর জমিতে কেলি পদ্ধতিতে উন্নত জাতের বাদাম জমি চাষ করেছে কৃষক। গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিন গেলে কৃষক মঞ্জু মিয়া জানান, তিনি ৫০ শতাংশ জমিতে একটি বাদামের মধ্যে চারটি গুটা থাকবে বলে জানান । এ জমি তৈরি করতে তার ৫-৬ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে অন্তত ৪০ মণ উন্নত জাতের বাদাম উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে তাহলে উন্নত জাতের বাদাম হতে তার ২০-২৫ হাজার টাকা লাভ হবে বলে অনুমান করছেন। এক নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ দুলাল মিয়া জানান, এই উন্নত জাতের বাদাম চাষ করে তিনি গত বছর অনেক টাকা আয় করেছেন। এই প্রদর্শনী মাঠে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা এ বি এম রকিবুল হাসান, সহকারী কৃষি
কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার উদ্দিন ফকির ও মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।