কেশবপুরে সাংবাদিকদের প্রশিণ অনুািষ্ঠত

তন্ময় মিত্র বাপী, (যশোর)  : যশোরের কেশবপুরে সাংবাদিকদের দতা বৃদ্ধিমুলক প্রশিন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে কেশবপুর প্রেসকাবের কনফারেন্স হলে বে-সরকারি সংস্থা সেভিয়ারের আয়োজনে ও বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় কেশবপুরে কর্মরত বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকার ১৫ জন সাংবাদিক একদিনের প্রশিনে অংশগ্রহণ করেন। কেশবপুর প্রেসকাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খানের সভাপতিত্বে প্রশিন প্রদান করেন মাষ্টার ট্রেইনার অ্যাড. তাহমিদ আকাশ, ও সাপ্তাহিক রংধনু পত্রিকার সম্পাদক সরোয়ার হোসেন। প্রশিনে অংশগ্রহন করেন সাংবাদিক শামসুর রহমান, শাহিনুর রহমান, তন্ময় মিত্র বাপী, শেখ শাহীনুর ইসলাম, আব্দুল মজিদ, এম আর মঈন, আব্দুল মোমিন, রাবেয়া ইকবাল, রুহুল আমিন খান, মশিয়ুর রহমান, মাহাবুবর রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, এএসএম টাইফুর, আজিজুর রহমান, রেজাউল ইসলাম প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন সেভিয়ারের প্রোগ্রাম অফিসার সাইফুদ্দীন আহমেদ ও দৈনিক যশোরের বার্তা সম্পাদক রেজাউল করিম রুবেল।

কেশবপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে
২০ লাখ টাকার তি সাধন
তন্ময় মিত্র বাপী, (যশোর) ॥
যশোরের কেশবপুরে পূর্বশত্র“তার জের ধরে একটি মাছের ঘেরে কে বা কারা গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে ঘেরের বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মেরে দিয়েছে। এ ঘটনায় ঘের মালিক আব্দুস সেলিম প্রায় ২০ লাখ টাকার তির সন্মুখীন হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে উপজেলার ফতেপুর গ্রামের শামছুর শেখের ছেলে আব্দুস সেলিম পার্শ্ববর্তী মোমিনপুর দেলঘাটার বিলের ১৪০ বিঘা জমি কৃষকদের কাছ থেকে ৭ বছরের জন্যে হারি নিয়ে মৎস্য খামার করে বিভিন্ন প্রজাতীর মাছের চাষ করে আসছেন। গত ২৮ জানুয়ারী পূর্বশত্র“তার জের ধরে ওই ঘেরে কে বা কারা গ্যাস ট্যাবলেট প্রয়োগ করে। এতে ঘেরের পানি বিষাক্ত হয়ে প্রায় ২০ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতীর সাদা মাছ মরে ভেসে ওঠে। ঘের মালিক আব্দুস সেলিম অভিযোগ করে বলেন, ওই ঘেরে মাছ চাষ শুরু করার পর থেকে কে বা কারা একের পর এক গ্যাস ট্যাবলেট প্রয়োগ করে তি সাধন করে আসছে। এ পর্যন্ত তাঁর ঘেরে দূর্বৃত্তরা উপর্যুপরি ৩ বার গ্যাস ট্যাবলেট প্রয়োগ করে তাঁর প্রায় ৪০ লাখ টাকার মাছের তি সাধন করেছে। তিনি ঘেরের পানি থেকে ৪টি গ্যাস ট্যাবলেটের কৌটা উদ্ধার করেছেন। ##

দৈনিক আমার বাংলাদেশ

দৈনিক আমার বাংলাদেশ